কুমিল্লার নাঙ্গলকোট পৌরসভার কেন্দ্রা গ্রামে শনিবার সন্ধ্যায় আব্দুল জলিলের ঘরে ঢুকে তার মেয়ে নববধূ ঝর্ণা আক্তারকে (১৮) কুপিয়ে খুনের ঘটনায় নিহত ঝর্ণার বড় ভাই শাহীনের স্ত্রী ফুলনাহার আক্তার কলিকে (২২) রবিবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কুমিল্লার কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় শনিবার গভীর রাতে ৭জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে পুলিশ। আটকৃতরা হলো ভাবি ফুলনাহার আক্তার কলি, তার মা উপজেলার সাত বাড়িয়া গ্রামের মীর হোসেনের স্ত্রী কহিনুর আক্তার, কেন্দ্রা গ্রামের খোকনের মেয়ে নিহত ঝর্ণার বান্ধবী খুকি আক্তার, তার ভাই মোহাম্মদ পরান, একই গ্রামের শফিকুর রহমানের মেয়ে গোল রেহান’সহ ৭জন। রাতভর ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের পর হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত থাকায় ঝর্ণার ভাবি ফুলনাহার আক্তার কলিকে আদালতে প্রেরণ করে থানা পুলিশ। হত্যাকান্ডের ঘটনায় নিহত ঝর্ণার পিতা আব্দুল জলিল বাদী হয়ে নাঙ্গলকোট থানায় অজ্ঞাত নামা আসামীদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করে।
নাঙ্গলকোট থানা ইন্সপেক্টর (তদন্ত) সাইফুল ইসলাম সিকদার বলেন, পারিপার্শ্বিক অবস্থায় হত্যাকান্ডের সাথে সম্পৃক্ততা থাকায় নিহতের ভাবি ফুলনাহার আক্তার কলিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে আজ মহান বিজয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে। দিবসটি পালন উপলক্ষে ভোরে ৩১বার তোপধ্বনি, সকালে...
Read more