জন্ম- মৃত্যু নিবন্ধনে শতভাগ সাফল্য বয়ে আনতে সচেতনতার বিকল্প নেই। জন্ম নিবন্ধনে শিক্ষাজীবন, কর্মজীবন, প্রবাসজীবন, বিয়ের রেজিষ্ট্রি, ভোটার নিবন্ধন, জনসংখ্যার গতিপ্রকৃতির হিসাবসহ নিত্যদিনের প্রতিটা ক্ষেত্রে যেমন প্রয়োজন তেমনি মৃত্যু নিবন্ধনেরও ওয়ারিশদের সম্পত্তি বন্টন, বীমা দাবী পুরন, মৃত্যুর কারন অর্থাৎ রোগবালাই গবেষণা, জনসংখ্যার পরিমান নির্ধারণসহ নানা কাজে প্রয়োজন।
রোববার সকাল ১১টায় ইউএনও’র সভাকক্ষে দেবীদ্বার উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত ‘জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবসে’র আলোচনা সভায় বক্তারা ওই বক্তব্য তুলে ধরেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিগার সুলতানার সভাপতিত্বে এবং উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আব্দুর রহমানের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রায়হানুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. সাইফুল ইসলাম শহীদ, অধ্যাপক অহিদুর রহমান, দেবীদ্বার মডার্ণ হসপিটালের চেয়ারম্যান মো. তমিজ উদ্দিন, হাসপাতাল মালিক সমিতির সাধারন সম্পাদক মো. ময়নাল হোসেন ভিপি, বরকামতা ইউপি চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম, সাংবাদিক ও মুক্তিযোদ্ধ বিষয়ক গবেষক এবিএম আতিকুর রহমান বাশার, স্বেচ্ছাসেবক নাজমুল হাসান নাহিদ, বড়শালঘর ইউপি সচিব নেপাল চন্দ্র দাস, রেজাউল হক, শ্রীকৃষ্ণ দেবনাথ প্রমূখ।