বিশ্ব প্রাণে বাংলা সুর এ স্লোগানে কুমিল্লায় বিশ্বসংগীত কেন্দ্রের গান-কবিতার আয়োজন “বিষাদবীথি” অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় বিশ্বসংগীত কেন্দ্রের সংবর্ধনা পেয়েছেন কুমিল্লার তিন সংস্কৃতিজন। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় নবাব ফয়জুন্নেসা স্কুল অডিটোরিয়ামে এ আয়োজন করা হয়। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কুমিল্লা শাখার সমন্বয়ক সুলতানা পারভীন দীপালি, শুভেচ্ছা কথা বলেন বিশ্বসংগীত কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও বৈশ্বিক সমন্বয়ক জাকারিয়া কাজী।
সংবর্ধনা প্রধান করা হয় কুমিল্লার তিনজন গুণি সংস্কৃতিজন। তারা হলেন সংস্কৃতিজন জহির হাসান,সংগীত শিল্পী, গিতিকার ও সুরকার এম এ কাইয়ূম খান ও কবি সৈয়দ আহাম্মেদ তারেক।
গানের পাশাপাশি স্মৃতিকথা বিনিময় করেন ড. আলী হোসেন চৌধুরী, শফিকুর রহমান, অধ্যাপক জামাল নাছের।
গান পরিবেশন করেন চিন্ময়ী আচার্য,রতন আচার্য, দিপা সিনহা, জাকারিয়া কাজী, কাইয়ূম খান, কোরাস অংশ গ্রহণ করেন খিজির হায়াৎ খান।
কবিতা আবৃত্তি করেন বদরুল হুদা জেনু, ড. আলী হোসেন চৌধুরী, রুবেল কুদ্দুস, খলিলুর রহমান শুভ্র,
কবি সৈয়দ আহাম্মেদ তারেক।
বিশ্বসংগীত কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা জাকারিয়া কাজী বলেন, সংগীতপ্রেমীদের মধ্যে একাত্মবোধ ও সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন তৈরিতে আমরা কাজ করছি। বিশ্ব সংগীত কেন্দ্র অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইউরুপের বিভিন্ন শহরে চলছে কার্যক্রম। ঢাকা ও কুমিল্লায় প্রাণবন্ত ভাবে বিশ্বসংগীত কেন্দ্র কাজ করছে। আমরা ২০১২ সালের ইতালির রোম শহর থেকে বাংলা সংস্কৃতিচর্চা ও বিকাশের জন্য কাজ করছি। এ ধারা অব্যাহত রাখতে চাই। বিশ্ব প্রাণে বাংলা সুর ছড়িয়ে পড়ুক।