বিএনপি-জামায়াতের ডাকা অবরোধের দ্বিতীয় দিনের কর্মসূচিতে কুমিল্লা সদর দক্ষিণে বিএনপি নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। এ সময় তিনটি পন্যবাহী গাড়ি ভাংচুর করে অবরোধকারীরা। বুধবার (১ নভেম্বর ) কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানাধীন মোস্তফাপুর ও ধনাইতরী জামতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সূত্রে জানা যায়, বুধবার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সদর দক্ষিণ মডেল থানাধীন ধনাইতরী জামতলায় সকাল ৭ টায় এবং ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড সংলগ্ন মোস্তফাপুর এলাকায়
সকাল ৮টার দিকে অবরোধ কর্মসূচির সমর্থনে অবস্থান নেন বিএনপির নেতাকর্মীরা।
এ সময় বিএনপি নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে বের হয়ে তিনটি পন্যবাহী গাড়ি ভাংচুর করে এবং রাস্তায় আগুন দেয়ার চেষ্টা চালায়।
এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে। পরে পুলিশ অবরোধকারীদের ধাওয়া দিলে তারা একপাশে গিয়ে আরও বেশি ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে শুরু করে। পরে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়লে একপর্যায়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা পিছু হটে। ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ায় সদর দক্ষিণ মডেল থানার এএসআই সোলেমান বাদশা ও কনস্টেবল রায়হান আহত হয়েছেন।
এ সময় মহানগর ছাত্রদল নেতা আতিক সেলিম রোবেল নামের একজনকে আটক করেছে সদর দক্ষিণ মডেল থানা পুলিশ।
সকাল ৮টার দিকে অবরোধ কর্মসূচির সমর্থনে অবস্থান নেন বিএনপির নেতাকর্মীরা।
এ সময় বিএনপি নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে বের হয়ে তিনটি পন্যবাহী গাড়ি ভাংচুর করে এবং রাস্তায় আগুন দেয়ার চেষ্টা চালায়।
এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে। পরে পুলিশ অবরোধকারীদের ধাওয়া দিলে তারা একপাশে গিয়ে আরও বেশি ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে শুরু করে। পরে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়লে একপর্যায়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা পিছু হটে। ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ায় সদর দক্ষিণ মডেল থানার এএসআই সোলেমান বাদশা ও কনস্টেবল রায়হান আহত হয়েছেন।
এ সময় মহানগর ছাত্রদল নেতা আতিক সেলিম রোবেল নামের একজনকে আটক করেছে সদর দক্ষিণ মডেল থানা পুলিশ।
এ বিষয়ে সদর দক্ষিণ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আলমগীর ভূইয়া জানান, পুলিশের উপর হামলা ও গাড়ি ভাংচুরের ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।